সুবহান আল্লাহ-আল্লাহ আমাদের মাফ করে দাও-যখন মৃত্যু খুব কাছে চলে আসবে।ম dịch - সুবহান আল্লাহ-আল্লাহ আমাদের মাফ করে দাও-যখন মৃত্যু খুব কাছে চলে আসবে।ম Việt làm thế nào để nói

সুবহান আল্লাহ-আল্লাহ আমাদের মাফ করে

সুবহান আল্লাহ-আল্লাহ আমাদের মাফ করে দাও-যখন মৃত্যু খুব কাছে চলে আসবে।
মানুষ তার চোখের সামনে দেখতে পাবে অগণিত ফেরেস্তা।
মাথার কাছে যখন মালাকুল মউত আসে দাড়াবে।
ইহকালের চোখের সামনে থেকে পর্দা উঠে যাবে।
নাস্তিক কাফের মুশরিক তাদের সকল সন্দেহের জবাব পেয়ে যাবে।

(লেখাটা শেষ করে দেখলাম অনেক বড় হয়ে গেছে কিন্তু কোনটা বাদ দিব বুঝতে না পেরে সম্পূর্ণটাই রেখে দিয়েছি। আপনার কষ্ট হবে এই জন্য দুঃখিত)
..............
আল্লাহ বলেন, (১৮) সুরা কাহফ আয়াত ৫৪,
''নিশ্চয় আমি এ কোরআনে মানুষকে নানাভাবে বিভিন্ন উপমার দ্বারা আমার বাণী বুঝিয়েছি। মানুষ সব বস্তু থেকে অধিক তর্কপ্রিয়।''

আজকে নয় সেই কুরআন আসার পর থেকেই নাস্তিক রা কুরআনের ভুল ধরে আসছে।

বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় টেনে এনে কুরআনের ভুল ধরছে। অনেক যুক্তি উপস্থাপন করে ভুল উপস্থাপন করে মুসলিমদের নিয়ে হাসি ঠাট্টা করে চলেছে।

মুসলিমরা তাদের কাছে একেবারে বোকা প্রাণী বিশেষ যেন।

আমরা মুসলিমরা নিশ্চই অনেকে জানি একটি হাদিস থেকে ঘটনা (দুঃখিত! রেফারেন্স উল্লেখ করতে পারছিনা স্মরণ থেকে উল্লেখ করছি। কেউ জানলে উল্লেখ করবেন প্লিজ)

''শয়তান অন্তরে প্রশ্নের সৃষ্টি করে যে এটা কে সৃষ্টি করেছে মানুষ বলে আল্লাহ, ওটা কে সৃষ্টি করেছে মানুষ বলে আল্লাহ এভাবে এক সময় অন্তরে শয়তান প্রশ্ন করে তবে আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে?
এভাবেই মানুষকে শয়তান গোমরাহী করে।''

যাইহোক নাস্তিক কাফের মুশরিকদেরও শয়তান এভাবেই গোমরাহী করেছে। মৃত্যুর পর পর শয়তান এদেরকে ছেড়ে চলে যাবে এবং কেয়ামতে তাদের দায় দায়িত্ব অস্বীকার করবে।

শয়তান বলবে আমি বলেছিলাম তোমরা আমার কথা শুনেছিলে কেন? তখন এই নাস্তিক কাফের মুশরিকরা একেবারে অসহায় হয়ে যাবে।

আমরা অল্প জানা মুসলিমরা নাস্তিকদের ব্যপক প্রশ্নের উত্তর দিতে ব্যর্থ হই এবং নিজেরাও সন্দেহের মধ্যে পতিত হই যে আসলেই তো বিষয়টা কি?

হে মুসলিম ভাই এটাই শয়তানের প্রবেশ পথ ঢুকতে দিবেন তো ধংস করে ছাড়বে। অর্থাত এই রকম সন্দেহ হলে সাথে সাথে অন্য চিন্তা বা শয়তান থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করতে হবে।

কবর থেকেই তো হাশরের পর্ব শুরু। নাস্তিক কাফের মুশরিকরা যখন দুনিয়া থেকে আখিরাতে যাত্রা করবে তখনই মূল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবে যে ''আল্লাহই একমাত্র ইলাহ, মালিক, সৃষ্টি কর্তা, ইবাদতের একক মালিক ও ইসলাম একমাত্র ধর্ম যা রাসুল (সাঃ) আমাদের জানিয়েছেন''।

তখন ফেরাউনের মত তারাও ইমান আনবে কিন্তু সেই ইমান কোনো গ্রহণযোগ্যতা পাবে না প্রত্যাখ্যাত হবে।

আমরা বেশিরভাগ পোস্টেই সুরা বাকারার প্রথম ২-৩ আয়াতগুলো উল্লেখ করি।
''এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য, যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে।''

অর্থাত অদেখার উপর বিশ্বাস করে। কুরআন যে আসমানী গ্রন্থ এর প্রমান ১৪০০ বছর থেকেই দেয়া হয়ে আসছে। এমন কি কাফেররাও এই কথা মেনে নিয়েছে শুধু অহংকার ও শয়তানের ধোকায় তারা এ থেকে বিরত রয়েছে।

মুসলিমদের জন্য সহিহ মুসলিম এর হাদিস, “তোমরা বল: শুনেছি, আনুগত্য করেছি ও মেনে নিয়েছি”।

নাস্তিক কাফের মুশরিকরা কেয়ামতের দিন সকল প্রশ্নের জবাব পেয়ে যাবে যারা তা এখন উপস্থাপন করছে। এদের কে এদের এই প্রশ্নের উত্তর দিলেও এরা যুক্তি তর্ক অনেক কিছুই নিয়ে আসবে। আবার কুরানে উল্লেখিত অনেক বিষয় তাদেরকে দেখান তারা জবাব দিতে পারবেনা। তারা জবাব দিতে না পারলেও মানবেনা কারণ অন্তর কপটতায় ভরে আছে। তারা চায়ও না সত্য জানতে মানতে।

তা-ই আল্লাহ তাদের আরো বেশি গোমরাহী করেছেন যাতে তারা কঠিন শাস্তি পায়।

নাস্তিক কাফের মুশরিকদের শাস্তির তারতম্য আছে। অর্থাত শাস্তির প্রকটতা ভিন্ন হবে।

অনেক নাস্তিক আছে তারা জাস্ট সৃষ্টি করতে বিশ্বাস করে না কিন্তু মানুষ ভালো। মানুষকে কষ্ট দেয় না । তাদের কাছে সঠিক সুন্দর ভাবে কথা তুলে ধরলে তাদের অনেকেই বুঝে থাকেন এবং নাস্তিকতা ত্যাগ করেন। এই গ্রুপের এরা মূলত না সঠিকভাবে জানার ও না বুঝার কারণে নাস্তিক।

আরেক গ্রুপের নাস্তিক আছে এরা নাস্তিক সাথে নানা রকমের জঘন্য পাপেও লিপ্ত। মাস্তানি বাটপারি সবই করে তবে কারো ধর্ম নিয়ে মাতামাতি বা গালাগালি করে না। এদের শাস্তি স্বাভাবিক ভাবেই উপরের শ্রেণী থেকে আরো বেশি ভয়াবহ হবে।

আরেক গ্রুপ নাস্তিক এদের কাজই হলো অন্য ধর্মকে বিশেষ করে একমাত্র ইসলাম কেই তারা আক্রমন করবে। গালি গালাজ কটাক্ষ করবে। আপনি না চাইলেও সে উঠে পরে এসে লাগবে। এমন সব নোংরা কথা বলবে যাতে আপনি রেগে আগুন হয়ে যান আর তখন সে বলবে, ''ইসলাম এত বাজে ধর্ম?'' এই গ্রুপের কাছে যতই আপনি বলেন এরা যুক্তির পর পাল্টা যুক্তি আনবে। আনবেই আনতেই থাকবে।

''নিশ্চয় যারা সোজা পথ ব্যক্ত হওয়ার পর তৎপ্রতি পৃষ্ঠপ্রদর্শন করে, শয়তান তাদের জন্যে তাদের কাজকে সুন্দর করে দেখায় এবং তাদেরকে মিথ্যা আশা দেয়। ''
সুরা মুহাম্মাদ ২৫

আসলে তার চোখে শয়তান তার কাজ কথাগুলো সুন্দর করে তুলেছে। সে এতেই মোহগ্রস্ত হয়ে আছে। সে কুরআনের অনেক ভুল ধরছে। অথচ কুরআনে আরো অনেক আয়াত আছে যেগুলো সেও স্পষ্টই বুঝে। কুরানে অনেক আয়াতে তার সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে। সে অর্থ বিকৃত করে বা তার মত অর্থ করে বা সেই আয়াতের প্রেক্ষাপট না জেনেই সে সন্দেহে পতিত হয়েছে।

বুঝলাম বাপু তোমার এই আয়াতগুলোতে সন্দেহ হয়েছে। তাহলে তুমি বিস্তারিত পড় প্রেক্ষাপট পড় । তাও সে পড়বে না। তাও গেল। যে সকল আয়াত সু স্পষ্ট এবং এমন অনেক নিদর্শন কুরানে আছে যা প্রমান করে আল্লাহ, কুরআন ও ইসলাম সম্পর্কে। সেগুলো মানে কেন তারা? এই আয়াতগুলো তো স্পষ্ট ও সহজ ও সরল।
আরে বাপু তুমি যতটুকু বুঝেছ ততটুকুই আগে মানো।

কিন্তু না !!! তারা মানবেনা এই শেষ গ্রুপের এরা হচ্ছে শয়তানের একেবারে খাস। অনেক সময় সরাসরি শয়তানই হয়ে থাকে এগুলো। মুসলিমের ইমান ধংসের জন্য শয়তানই হয় মানুষ সেজে এসে বা কোনো জিন (শয়তান একজন জিন) মানুষের রূপ ধরে এসে তর্ক করে গাল মন্দ করে।

আমাদের পোস্ট কিন্তু কোনো নাস্তিককে আস্তিক বানানো বা মুসলিম বানানোর উদ্দেশ্যে নয়। পূর্বেকার পোস্ট সহ এই পোস্ট গুলো মুসলিম ভাইদের জন্য। এমন কি আমার ব্যক্তিগত প্রয়োজনেও যাতে আমার স
0/5000
Từ: -
Sang: -
Kết quả (Việt) 1: [Sao chép]
Sao chép!
সুবহান আল্লাহ আল্লাহ আমাদের মাফ করে দাও যখন মৃত্যু খুব কাছে চলে আসবে।মানুষ তার চোখের সামনে দেখতে পাবে অগণিত ফেরেস্তা।মাথার কাছে যখন মালাকুল মউত আসে দাড়াবে।ইহকালের চোখের সামনে থেকে পর্দা উঠে যাবে। নাস্তিক কাফের মুশরিক তাদের সকল সন্দেহের জবাব পেয়ে যাবে। (লেখাটা শেষ করে দেখলাম অনেক বড় হয়ে গেছে কিন্তু কোনটা বাদ দিব বুঝতে না পেরে সম্পূর্ণটাই রেখে দিয়েছি। আপনার কষ্ট হবে এই জন্য দুঃখিত) ..............আল্লাহ বলেন, (১৮) সুরা কাহফ আয়াত ৫৪, '' নিশ্চয় আমি এ কোরআনে মানুষকে নানাভাবে বিভিন্ন উপমার দ্বারা আমার বাণী বুঝিয়েছি। মানুষ সব বস্তু থেকে অধিক তর্কপ্রিয়। '' আজকে নয় সেই কুরআন আসার পর থেকেই নাস্তিক রা কুরআনের ভুল ধরে আসছে।বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় টেনে এনে কুরআনের ভুল ধরছে। অনেক যুক্তি উপস্থাপন করে ভুল উপস্থাপন করে মুসলিমদের নিয়ে হাসি ঠাট্টা করে চলেছে। মুসলিমরা তাদের কাছে একেবারে বোকা প্রাণী বিশেষ যেন।আমরা মুসলিমরা নিশ্চই অনেকে জানি একটি হাদিস থেকে ঘটনা (দুঃখিত! রেফারেন্স উল্লেখ করতে পারছিনা স্মরণ থেকে উল্লেখ করছি। কেউ জানলে উল্লেখ করবেন প্লিজ)'' শয়তান অন্তরে প্রশ্নের সৃষ্টি করে যে এটা কে সৃষ্টি করেছে মানুষ বলে আল্লাহ, ওটা কে সৃষ্টি করেছে মানুষ বলে আল্লাহ এভাবে এক সময় অন্তরে শয়তান প্রশ্ন করে তবে আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে?এভাবেই মানুষকে শয়তান গোমরাহী করে। '' যাইহোক নাস্তিক কাফের মুশরিকদেরও শয়তান এভাবেই গোমরাহী করেছে। মৃত্যুর পর পর শয়তান এদেরকে ছেড়ে চলে যাবে এবং কেয়ামতে তাদের দায় দায়িত্ব অস্বীকার করবে।শয়তান বলবে আমি বলেছিলাম তোমরা আমার কথা শুনেছিলে কেন? তখন এই নাস্তিক কাফের মুশরিকরা একেবারে অসহায় হয়ে যাবে।আমরা অল্প জানা মুসলিমরা নাস্তিকদের ব্যপক প্রশ্নের উত্তর দিতে ব্যর্থ হই এবং নিজেরাও সন্দেহের মধ্যে পতিত হই যে আসলেই তো বিষয়টা কি?হে মুসলিম ভাই এটাই শয়তানের প্রবেশ পথ ঢুকতে দিবেন তো ধংস করে ছাড়বে। অর্থাত এই রকম সন্দেহ হলে সাথে সাথে অন্য চিন্তা বা শয়তান থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করতে হবে।কবর থেকেই তো হাশরের পর্ব শুরু। নাস্তিক কাফের মুশরিকরা যখন দুনিয়া থেকে আখিরাতে যাত্রা করবে তখনই মূল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবে যে '' আল্লাহই একমাত্র ইলাহ, মালিক, সৃষ্টি কর্তা, ইবাদতের একক মালিক ও ইসলাম একমাত্র ধর্ম যা রাসুল (সাঃ) আমাদের জানিয়েছেন'' ।তখন ফেরাউনের মত তারাও ইমান আনবে কিন্তু সেই ইমান কোনো গ্রহণযোগ্যতা পাবে না প্রত্যাখ্যাত হবে।আমরা বেশিরভাগ পোস্টেই সুরা বাকারার প্রথম ২ ৩ আয়াতগুলো উল্লেখ করি।'' এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য, যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। ''অর্থাত অদেখার উপর বিশ্বাস করে। কুরআন যে আসমানী গ্রন্থ এর প্রমান ১৪০০ বছর থেকেই দেয়া হয়ে আসছে। এমন কি কাফেররাও এই কথা মেনে নিয়েছে শুধু অহংকার ও শয়তানের ধোকায় তারা এ থেকে বিরত রয়েছে।মুসলিমদের জন্য সহিহ মুসলিম এর হাদিস, "তোমরা বল: শুনেছি, আনুগত্য করেছি ও মেনে নিয়েছি" । নাস্তিক কাফের মুশরিকরা কেয়ামতের দিন সকল প্রশ্নের জবাব পেয়ে যাবে যারা তা এখন উপস্থাপন করছে। এদের কে এদের এই প্রশ্নের উত্তর দিলেও এরা যুক্তি তর্ক অনেক কিছুই নিয়ে আসবে। আবার কুরানে উল্লেখিত অনেক বিষয় তাদেরকে দেখান তারা জবাব দিতে পারবেনা। তারা জবাব দিতে না পারলেও মানবেনা কারণ অন্তর কপটতায় ভরে আছে। তারা চায়ও না সত্য জানতে মানতে। তা-ই আল্লাহ তাদের আরো বেশি গোমরাহী করেছেন যাতে তারা কঠিন শাস্তি পায়।নাস্তিক কাফের মুশরিকদের শাস্তির তারতম্য আছে। অর্থাত শাস্তির প্রকটতা ভিন্ন হবে।অনেক নাস্তিক আছে তারা জাস্ট সৃষ্টি করতে বিশ্বাস করে না কিন্তু মানুষ ভালো। মানুষকে কষ্ট দেয় না । তাদের কাছে সঠিক সুন্দর ভাবে কথা তুলে ধরলে তাদের অনেকেই বুঝে থাকেন এবং নাস্তিকতা ত্যাগ করেন। এই গ্রুপের এরা মূলত না সঠিকভাবে জানার ও না বুঝার কারণে নাস্তিক। আরেক গ্রুপের নাস্তিক আছে এরা নাস্তিক সাথে নানা রকমের জঘন্য পাপেও লিপ্ত। মাস্তানি বাটপারি সবই করে তবে কারো ধর্ম নিয়ে মাতামাতি বা গালাগালি করে না। এদের শাস্তি স্বাভাবিক ভাবেই উপরের শ্রেণী থেকে আরো বেশি ভয়াবহ হবে।আরেক গ্রুপ নাস্তিক এদের কাজই হলো অন্য ধর্মকে বিশেষ করে একমাত্র ইসলাম কেই তারা আক্রমন করবে। গালি গালাজ কটাক্ষ করবে। আপনি না চাইলেও সে উঠে পরে এসে লাগবে। এমন সব নোংরা কথা বলবে যাতে আপনি রেগে আগুন হয়ে যান আর তখন সে বলবে, '' ইসলাম এত বাজে ধর্ম?'' এই গ্রুপের কাছে যতই আপনি বলেন এরা যুক্তির পর পাল্টা যুক্তি আনবে। আনবেই আনতেই থাকবে।'' নিশ্চয় যারা সোজা পথ ব্যক্ত হওয়ার পর তৎপ্রতি পৃষ্ঠপ্রদর্শন করে, শয়তান তাদের জন্যে তাদের কাজকে সুন্দর করে দেখায় এবং তাদেরকে মিথ্যা আশা দেয়। '' সুরা মুহাম্মাদ ২৫আসলে তার চোখে শয়তান তার কাজ কথাগুলো সুন্দর করে তুলেছে। সে এতেই মোহগ্রস্ত হয়ে আছে। সে কুরআনের অনেক ভুল ধরছে। অথচ কুরআনে আরো অনেক আয়াত আছে যেগুলো সেও স্পষ্টই বুঝে। কুরানে অনেক আয়াতে তার সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে। সে অর্থ বিকৃত করে বা তার মত অর্থ করে বা সেই আয়াতের প্রেক্ষাপট না জেনেই সে সন্দেহে পতিত হয়েছে। বুঝলাম বাপু তোমার এই আয়াতগুলোতে সন্দেহ হয়েছে। তাহলে তুমি বিস্তারিত পড় প্রেক্ষাপট পড় । তাও সে পড়বে না। তাও গেল। যে সকল আয়াত সু স্পষ্ট এবং এমন অনেক নিদর্শন কুরানে আছে যা প্রমান করে আল্লাহ, কুরআন ও ইসলাম সম্পর্কে। সেগুলো মানে কেন তারা? এই আয়াতগুলো তো স্পষ্ট ও সহজ ও সরল।আরে বাপু তুমি যতটুকু বুঝেছ ততটুকুই আগে মানো। কিন্তু না! তারা মানবেনা এই শেষ গ্রুপের এরা হচ্ছে শয়তানের একেবারে খাস। অনেক সময় সরাসরি শয়তানই হয়ে থাকে এগুলো। মুসলিমের ইমান ধংসের জন্য শয়তানই হয় মানুষ সেজে এসে বা কোনো জিন (শয়তান একজন জিন) মানুষের রূপ ধরে এসে তর্ক করে গাল মন্দ করে।আমাদের পোস্ট কিন্তু কোনো নাস্তিককে আস্তিক বানানো বা মুসলিম বানানোর উদ্দেশ্যে নয়। পূর্বেকার পোস্ট সহ এই পোস্ট গুলো মুসলিম ভাইদের জন্য। এমন কি আমার ব্যক্তিগত প্রয়োজনেও যাতে আমার স
đang được dịch, vui lòng đợi..
Kết quả (Việt) 2:[Sao chép]
Sao chép!
সুবহান আল্লাহ-আল্লাহ আমাদের মাফ করে দাও-যখন মৃত্যু খুব কাছে চলে আসবে.
মানুষ তার চোখের সামনে দেখতে পাবে অগণিত ফেরেস্তা.
মাথার কাছে যখন মালাকুল মউত আসে দাড়াবে.
ইহকালের চোখের সামনে থেকে পর্দা উঠে যাবে.
নাস্তিক কাফের মুশরিক তাদের সকল সন্দেহের জবাব পেয়ে যাবে . (লেখাটা শেষ করে দেখলাম অনেক বড় হয়ে গেছে কিন্তু কোনটা বাদ দিব বুঝতে না পেরে সম্পূর্ণটাই রেখে দিয়েছি . আপনার কষ্ট হবে এই জন্য দুঃখিত) .............. আল্লাহ বলেন (18) সুরা কাহফ আয়াত 54, '' নিশ্চয় আমি এ কোরআনে মানুষকে নানাভাবে বিভিন্ন উপমার দ্বারা আমার বাণী বুঝিয়েছি . মানুষ সব বস্তু থেকে অধিক তর্কপ্রিয়. '' আজকে নয় সেই কুরআন আসার পর থেকেই নাস্তিক রা কুরআনের ভুল ধরে আসছে . বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় টেনে এনে কুরআনের ভুল ধরছে. অনেক যুক্তি উপস্থাপন করে ভুল উপস্থাপন করে মুসলিমদের নিয়ে হাসি ঠাট্টা করে চলেছে . মুসলিমরা তাদের কাছে একেবারে বোকা প্রাণী বিশেষ যেন. আমরা মুসলিমরা নিশ্চই অনেকে জানি একটি হাদিস থেকে ঘটনা (দুঃখিত! রেফারেন্স উল্লেখ করতে পারছিনা স্মরণ থেকে উল্লেখ করছি. কেউ জানলে উল্লেখ করবেন প্লিজ) '' শয়তান অন্তরে প্রশ্নের সৃষ্টি করে যে এটা কে সৃষ্টি করেছে মানুষ বলে আল্লাহ , ওটা কে সৃষ্টি করেছে মানুষ বলে আল্লাহ এভাবে এক সময় অন্তরে শয়তান প্রশ্ন করে তবে আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে ? এভাবেই মানুষকে শয়তান গোমরাহী করে. '' যাইহোক নাস্তিক কাফের মুশরিকদেরও শয়তান এভাবেই গোমরাহী করেছে. পর পর শয়তান মৃত্যুর এদেরকে ছেড়ে চলে যাবে এবং কেয়ামতে তাদের দায় দায়িত্ব অস্বীকার করবে . শয়তান বলবে আমি বলেছিলাম তোমরা আমার কথা শুনেছিলে কেন ? এই নাস্তিক কাফের তখন মুশরিকরা একেবারে অসহায় হয়ে যাবে . আমরা অল্প জানা মুসলিমরা নাস্তিকদের ব্যপক প্রশ্নের উত্তর দিতে ব্যর্থ হই এবং নিজেরাও সন্দেহের মধ্যে পতিত হই যে আসলেই তো বিষয়টা কি ? হে মুসলিম ভাই এটাই শয়তানের প্রবেশ পথ ঢুকতে দিবেন তো ধংস করে ছাড়বে . এই রকম সন্দেহ অর্থাত হলে সাথে সাথে অন্য চিন্তা বা শয়তান থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করতে হবে . কবর থেকেই তো হাশরের পর্ব শুরু. কাফের মুশরিকরা যখন নাস্তিক দুনিয়া থেকে আখিরাতে যাত্রা করবে তখনই মূল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবে যে 'আল্লাহই একমাত্র ইলাহ, মালিক, সৃষ্টি কর্তা, একক মালিক ও ইবাদতের ইসলাম একমাত্র ধর্ম যা রাসুল (সাঃ) আমাদের জানিয়েছেন' '. তখন ফেরাউনের মত তারাও ইমান আনবে সেই ইমান কোনো কিন্তু গ্রহণযোগ্যতা পাবে না প্রত্যাখ্যাত হবে . আমরা বেশিরভাগ পোস্টেই সুরা বাকারার প্রথম ২-3 আয়াতগুলো উল্লেখ করি . '' এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই. পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য, অদেখা বিষয়ের উপর যারা ​​বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে . '' অর্থাত অদেখার উপর বিশ্বাস করে. কুরআন যে আসমানী গ্রন্থ এর প্রমান 1400 বছর থেকেই দেয়া হয়ে আসছে. এমন কি কাফেররাও এই কথা মেনে নিয়েছে শুধু অহংকার ও শয়তানের ধোকায় তারা এ থেকে বিরত রয়েছে . মুসলিমদের জন্য সহিহ মুসলিম এর হাদিস, "তোমরা বল: শুনেছি, আনুগত্য করেছি ও মেনে নিয়েছি". নাস্তিক কাফের মুশরিকরা কেয়ামতের দিন সকল প্রশ্নের জবাব পেয়ে যাবে যারা ​​তা এখন উপস্থাপন করছে. কে এদের এই এদের প্রশ্নের উত্তর দিলেও এরা যুক্তি তর্ক অনেক কিছুই নিয়ে আসবে . কুরানে উল্লেখিত অনেক আবার বিষয় তাদেরকে দেখান তারা জবাব দিতে পারবেনা . জবাব দিতে না তারা পারলেও মানবেনা কারণ অন্তর কপটতায় ভরে আছে . তারা চায়ও না সত্য জানতে মানতে. তা-আল্লাহ তাদের আরো ই বেশি গোমরাহী করেছেন যাতে তারা কঠিন শাস্তি পায় . নাস্তিক কাফের মুশরিকদের শাস্তির তারতম্য আছে. অর্থাত শাস্তির প্রকটতা ভিন্ন হবে. অনেক নাস্তিক আছে তারা জাস্ট সৃষ্টি করতে বিশ্বাস করে না কিন্তু মানুষ ভালো . মানুষকে কষ্ট দেয় না. কাছে সঠিক সুন্দর তাদের ভাবে কথা তুলে ধরলে তাদের অনেকেই বুঝে থাকেন এবং নাস্তিকতা ত্যাগ করেন . গ্রুপের এরা মূলত এই না সঠিকভাবে জানার ও না বুঝার কারণে নাস্তিক . আরেক গ্রুপের নাস্তিক আছে এরা নাস্তিক সাথে নানা রকমের জঘন্য পাপেও লিপ্ত . বাটপারি সবই করে মাস্তানি তবে কারো ধর্ম নিয়ে মাতামাতি বা গালাগালি করে না . শাস্তি স্বাভাবিক ভাবেই এদের উপরের শ্রেণী থেকে আরো বেশি ভয়াবহ হবে . আরেক গ্রুপ নাস্তিক এদের কাজই হলো অন্য ধর্মকে বিশেষ করে একমাত্র ইসলাম কেই তারা আক্রমন করবে . গালি গালাজ কটাক্ষ করবে. আপনি না চাইলেও সে উঠে পরে এসে লাগবে. সব নোংরা কথা এমন বলবে যাতে আপনি রেগে আগুন হয়ে যান আর তখন সে বলবে , '' ইসলাম এত বাজে ধর্ম? '' গ্রুপের কাছে যতই এই আপনি বলেন এরা যুক্তির পর পাল্টা যুক্তি আনবে . আনবেই আনতেই থাকবে. '' নিশ্চয় যারা ​​সোজা পথ ব্যক্ত হওয়ার পর তৎপ্রতি পৃষ্ঠপ্রদর্শন করে , তাদের জন্যে তাদের শয়তান কাজকে সুন্দর করে দেখায় এবং তাদেরকে মিথ্যা আশা দেয় . '' সুরা ২5 মুহাম্মাদ আসলে তার চোখে শয়তান তার কাজ কথাগুলো সুন্দর করে তুলেছে. সে এতেই মোহগ্রস্ত হয়ে আছে. সে কুরআনের অনেক ভুল ধরছে. কুরআনে আরো অনেক অথচ আয়াত আছে যেগুলো সেও স্পষ্টই বুঝে . কুরানে অনেক আয়াতে তার সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে. অর্থ বিকৃত করে সে বা তার মত অর্থ করে বা সেই আয়াতের প্রেক্ষাপট না জেনেই সে সন্দেহে পতিত হয়েছে . বুঝলাম বাপু তোমার এই আয়াতগুলোতে সন্দেহ হয়েছে. তাহলে তুমি বিস্তারিত পড় প্রেক্ষাপট পড়. তাও সে পড়বে না. তাও গেল. সকল আয়াত সু যে স্পষ্ট এবং এমন অনেক নিদর্শন কুরানে আছে যা প্রমান করে আল্লাহ , কুরআন ও ইসলাম সম্পর্কে. সেগুলো মানে কেন তারা? এই আয়াতগুলো তো স্পষ্ট ও সহজ ও সরল. আরে বাপু তুমি যতটুকু বুঝেছ ততটুকুই আগে মানো. কিন্তু না !!! মানবেনা এই শেষ তারা গ্রুপের এরা হচ্ছে শয়তানের একেবারে খাস . অনেক সময় সরাসরি শয়তানই হয়ে থাকে এগুলো. ইমান ধংসের জন্য মুসলিমের শয়তানই হয় মানুষ সেজে এসে বা কোনো জিন (শয়তান একজন জিন) রূপ ধরে এসে মানুষের তর্ক করে গাল মন্দ করে . আমাদের পোস্ট কিন্তু কোনো নাস্তিককে আস্তিক বানানো বা মুসলিম বানানোর উদ্দেশ্যে নয় . পোস্ট সহ এই পূর্বেকার পোস্ট গুলো মুসলিম ভাইদের জন্য . এমন কি আমার ব্যক্তিগত প্রয়োজনেও যাতে আমার স


























































đang được dịch, vui lòng đợi..
 
Các ngôn ngữ khác
Hỗ trợ công cụ dịch thuật: Albania, Amharic, Anh, Armenia, Azerbaijan, Ba Lan, Ba Tư, Bantu, Basque, Belarus, Bengal, Bosnia, Bulgaria, Bồ Đào Nha, Catalan, Cebuano, Chichewa, Corsi, Creole (Haiti), Croatia, Do Thái, Estonia, Filipino, Frisia, Gael Scotland, Galicia, George, Gujarat, Hausa, Hawaii, Hindi, Hmong, Hungary, Hy Lạp, Hà Lan, Hà Lan (Nam Phi), Hàn, Iceland, Igbo, Ireland, Java, Kannada, Kazakh, Khmer, Kinyarwanda, Klingon, Kurd, Kyrgyz, Latinh, Latvia, Litva, Luxembourg, Lào, Macedonia, Malagasy, Malayalam, Malta, Maori, Marathi, Myanmar, Mã Lai, Mông Cổ, Na Uy, Nepal, Nga, Nhật, Odia (Oriya), Pashto, Pháp, Phát hiện ngôn ngữ, Phần Lan, Punjab, Quốc tế ngữ, Rumani, Samoa, Serbia, Sesotho, Shona, Sindhi, Sinhala, Slovak, Slovenia, Somali, Sunda, Swahili, Séc, Tajik, Tamil, Tatar, Telugu, Thái, Thổ Nhĩ Kỳ, Thụy Điển, Tiếng Indonesia, Tiếng Ý, Trung, Trung (Phồn thể), Turkmen, Tây Ban Nha, Ukraina, Urdu, Uyghur, Uzbek, Việt, Xứ Wales, Yiddish, Yoruba, Zulu, Đan Mạch, Đức, Ả Rập, dịch ngôn ngữ.

Copyright ©2025 I Love Translation. All reserved.

E-mail: